পোস্টগুলি

বিশ্বের ৫জন শীর্ষ তরুণ এবং প্রতিভাবান ফটোগ্রাফার - ওলেগ ডো

ছবি
  লেখিকা - অনন্যা মণ্ডল -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- Image Credit: Flikr.com ওলেগ ডো (Oleg Dou)  একজন রাশিয়ান ফটোগ্রাফার যার ছবি এবং ছবিতে ব্যবহৃত রং আমাদের ভাবতে শেখায়। তার জন্ম ১৯৮৩ সালে রাশিয়ার একটি শহরে। মা ছিলেন একজন চিত্রশিল্পী এবং বাবা ছিলেন ড্রেস ডিজাইন ও বহু শিল্পী ও ক্রিয়েটিভ আর্টিস্টের সংস্পর্শে এসেছেন। ছোট থেকেই পছন্দ ছিল ফ্যাশন ম্যাগাজিন পড়া। তখন সবে ১৩ বছর বয়স আর সেই বয়সেই তাঁর প্রথম পরিচয় ফটোশপের সাথে। এরপর ডিজাইন নিয়ে পড়াশোনা এবং ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কর্মজীবন। ম্যাজিক ঘটে ২০০৫ সালে প্রথম পেশাদার ক্যামেরা কেনার পর। তার ফটোগ্রাফি লিজা ফেটোসেভার হাত ধরে মন কেড়ে নেয় বহু মানুষের। 

বিজ্ঞপ্তি

আগামী ১৪ নভেম্বর ২০২৪-এ প্রকাশিত হতে চলেছে আমাদের দ্বিতীয় পুজো সংখ্যা। এই সংখ্যায় ছোটদের উপযোগী শিশুকিশোর উপযোগী শিক্ষামূলক বা আনন্দদায়ক যে-কোনো ধরনের লেখা, গল্প, উপন্যাস, কবিতা, ছড়া, রম্যরচনা, অনুবাদ, কমিকস পাঠানো যাবে। লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২৪। লেখা পাঠানোর নিয়মাবলী পড়ে নিয়ে লেখা পাঠাবেন। 

বিশ্বের ৫জন শীর্ষ তরুণ এবং প্রতিভাবান ফটোগ্রাফার - মাইয়া ফ্লোর

ছবি
  লেখিকা - অনন্যা মণ্ডল -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- বিশ্বের অন্যতম আরেক তরুণ মহিলা ফটোগ্রাফার মাইয়া ফ্লোর (Maia Flore)। তার জন্ম প্যারিসে ১৯৮৮ সালে। ইকোলি তুই গবলিন থেকে ২০১০ সালে স্নাতক পাস করার পর তিনি তার পরের বছর আজেন্স ভ্যু নামে একটি ফটো এজেন্সিতে যোগদান করেন। পারিপার্শ্বিক পরিবেশ এবং সমাজ সম্পর্কিত উদ্বেগ এবং স্পর্শকাতরতা তার ছবির মূল বিষয়। আর তার ছবির আসল ইউএসপি হলো পরিবেশ এবং জীবনযাপনের সহজ সৌন্দর্য্য। 

বিশ্বের ৫জন শীর্ষ তরুণ এবং প্রতিভাবান ফটোগ্রাফার - সায়াকা মারুয়ামা

ছবি
  লেখিকা - অনন্যা মণ্ডল -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- ফটোগ্রাফি বা ছবি তোলা কিন্তু আজকাল আর নেহাত শখের বিষয় নয়, কারও কারও পেশাও হয়ে উঠেছে। আর ফটোগ্রাফাররাও আজকাল নিজেদেরকে ভিজুয়াল আর্টিস্ট বলতে বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করেন। এরকমই একজন কম বয়সী অথচ প্রতিভাবান মহিলা ফটোগ্রাফার বা ভিজুয়াল আর্টিস্ট হলেন সায়াকা মারুয়ামা (Sayaka Maruyama)। 

বিশ্বের ৫জন শীর্ষ তরুণ এবং প্রতিভাবান ফটোগ্রাফার - ডিন ওয়েস্ট

ছবি
  লেখিকা - অনন্যা মণ্ডল -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- Image source: www.google.com বিশ্ব বিখ্যাত নতুন প্রতিভাধর ফটোগ্রাফারের মধ্যে একজন হলেন ডিন ওয়েস্ট ( Dean West )। সমসাময়িক চিন্তাভাবনা এবং ভাবনা শৈলীতে পরিপূর্ণ তাঁর ছবিগুলি আন্তর্জাতিক পুরস্কারের যোগ্য। বিভিন্ন প্রথম শ্রেণীর ফটোগ্রাফি ম্যাগাজিন আর্ট গ্যালারিতে প্রদর্শিত হয়েছে তার অনেক ছবি। ১৯৮৩ সালের ছোট্ট শহরের জন্ম হওয়া ডিনের ফটোগ্রাফি প্রতি ভালোবাসা শুরু হয়েছিল হাই স্কুলের একটি ছোট্ট কামরায়। পরবর্তীতে কুইন্সল্যান্ড কলেজ অফ আর্ট থেকে ২০০৭ সালে জিজুয়াল কালচার এবং এডভারটাইজমেন্ট নিয়ে পড়াশোনা করে তিনি একটি ফটোগ্রাফি এবং পোস্ট প্রোডাক্ট এর স্টুডিও তৈরি করেন। ২০০৮ সালে বিশ্বের প্রথম ১০০ জন উদীয়মান ফটোগ্রাফারের মধ্যে ডিন ওয়েস্ট কে অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং সেরা বিজ্ঞাপনী ফটোগ্রাফার হিসেবেও তিনি আওয়ার্ডে ভূষিত হন।

বর্ষা রানী

ছবি
  লেখিকাঃ-  চন্দ্রানী চক্রবর্তী ব্যানার্জী ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

অর্ঘ্য - পর্ব ২

ছবি
  লেখকঃ-  সঞ্জিতকুমার সাহা ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------ পর্ব ১ পড়তে এখানে ক্লিক করো ৪      পুলকেশ দোতলার যে ঘরে বসেন সেখান থেকেই দেখা যায় অসীমবাবুর বাগানের পুরো ছবি। ওই তো স্কুলের গা ঘেঁষে, একেবারে পাঁচিলের গায়ের কাছেই সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি বাতাবি লেবুর গাছ। সেখানে ঝুলছে অসংখ্য বাতাবি লেবু। দিনে দিনে বড়ো হচ্ছে। একেকটা ছোটোখাটো ফুটবলের মতো। এরপরে আতা গাছে আতা, বেল গাছে বেল। ডালিম গাছেই তো কত ডালিম। দেখলে কার না লোভ হয়! আর ওরা তো বাচ্চা। ওরা ওই বাতাবি পেড়েই বা কী করবে! খেতে পারত? কিন্তু ওরা যে সেদিন বাতাবিই পেড়েছিল তার প্রমাণও মিলেছে। দুদিন আগে দোতলায় ওঠার সিঁড়িতে বাতাবির খোল পড়ে থাকতে দেখা গেছিল। তার মানে ওটা ওই বাগানেরই লেবু ছিল। সেদিন কিছু মনে হয়নি। মনে হয়েছিল কেউ হয়তো বাড়ি থেকে এনে বন্ধুরা মিলে মজা করে খেয়েছে। তারই দু-চারটি খোল হয়তো পড়ে ছিল। আজ মনে হচ্ছে, ওগুলো ওই বাগানেরই ছিল। কিন্তু এই অপকর্ম কে বা কারা করেছে তা জানা যায়নি, পুলকেশ জানতেও চাননি।    ...